পর্ব (২৫)ছলনাময়ী নারী
কাঞ্চন চক্রবর্তী
টাকার ব্যবস্থা যে কোন মূল্যে আমি করবো তুমি কোন প্রকার চিন্তা করো না,তমি আমাকে আসস্ত করে বাঁচালে আমি জানি তুমি পারবে, (রমিজের গাল দু’টি ধরে) তুমি আমার লক্ষি সোনা, এই শোন ১২:২০তে আমার বিমান একটু তাড়াতাড়ি করো,রমিজ দ্রুত নাস্তা শেষ করে দু’জনে বেরিয়ে পড়লো, রূবি একজন পাঁকা ডাক্তার রোগ নির্ণয় করেই রোগিকে ঠিকঠাক ঔষধ দিয়েছে অর্থাৎ কাজ হবেই। রমিজ বাড়িতে এসে টাকাগুলি নিয়ে ছুটলো মহাজনের বাড়ির উদ্দ্যেশে, রমিজ বৈঠক খানায় প্রবেশ করে চাচা বাড়িতে আছেন? মহাজন চাচা,বাড়ির ভিতর থেকে বেরিয়ে এলো মহাজন কন্যা, আসসালামো উয়ালাইকুম আপনি বসেন আব্বা স্নান শেষ করে এক্ষুনি আসবেন,এই কথা বলে সে বাড়ির ভিতরে চলে গেল,কিছুক্ষন পর হরেক রমক নাস্তা নিয়ে রমিজকে পরিবেশন করলো, তুমি এগুলি ভিতরে নিয়ে যাও আমার শরীরটা ভাল না আমি কিছুই খাবনা, কেন সেদিন আপনি আমাদের বাড়িতে প্রথম এলেন কিছুই খেলেন না আজ ও কিছু খাবেন না তা কি করে হয়?
(লজ্জাভাবে) একটা কথা জিজ্ঞাসা করবো যদি আপনি অনুমতি দেন, অনুমতির কি আছে? তুমি আমার মহাজন চাচার মেয়ে আমি তোমার ভাইয়ের মত কোন লজ্জা না করে নির্দিধায় বলতে পারো, আচ্ছা আমি অনুমতি দিলাম বলো কি বলবে? আম্মা বলছিলো, চাচি কি বলছিলো? না মানে বলছিলো আপনার সাথে আমার বিয়ের কথা,আপনি কি আমাকে পছন্দ করেন? হঠাৎ মহাজন সেখানে প্রবেশ করে, কে রমিজ বাবা কখন এলে?(মহাজনকে দেখে রমিজ উঠে দাঁড়ায়)
চলবে- – – –
